ঝিনাইদহে অবস্থানরত কে এ্ই নারী

#মনজুর আলম, ঝিনাইদহের চোখঃ
নিজে সরকারি চাকুরি করেন, ভালোমন্দ খেতে ও ভালো জায়গায় থাকতে বেশ ভালোই লাগে, তাইতো তিনি মহাশ্মশানেই থাকেন। এমনি ভাবে কথাগুলো জানালেন চল্লিশ উর্ধ্বোনারি মোমিনা খাতুন। তবে স্থানীয় লোকজন তাকে পাগলী বলেই জানেন।
স্থানীয়রা জানান, ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার বর্জাপুর বাওড়ের নিকট মহাশ্মশানানে দীর্ঘ মাস খানেক আগে হঠাৎ করেই দেখা গেল ওই নারি।
মহাশশ্মানে যে জায়গায় মৃতদেহ রেখে শেষ গোষল দেয়া হয়। সেই ঘরটিতেই অবস্থান নিয়ে রাতদিন যাপন করছেন। তারা আরও জানান, সাধারনত দিনের সময়ও লোকজন ওই স্থানে যেতে ভয় পান। আর ওই নারিকে রাতদিন সমান ভাবে থাকতে দেখা যাচ্ছে।
মঙ্গলবার (৩সেপ্টেম্বর) সরেজমিন জানতে চাইলে ওই নারি জানান, তার নাম মোমিনা খাতুন, পিতার নাম রওশন জামিল, গ্রাম বর্শিকোপা, বগুড়া জেলার আদমদীঘি থানা। কেন এখানে থাবেন জানতে চাইলে বলেন, এখানেই ভালই তো আছি, তাই থাকা।
প্রশ্ন-কিখান, এখানেই জন্মেছে খাবারের অনেক কিছু। তবে স্থানীয়দের কৌতুহল কে এই নারি।