ধর্ম ও জীবন

হজরত আলী রা.-এর ১০টি অমীয় বাণী

ঝিনাইদহের চোখঃ

হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু ইসলামের চতুর্থ খলিফা। নবি দুলালী হজরত ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহুর স্বামী। হজরত হাসান ও হোসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুম-এর পিতা। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যাকে ইলমের দরজা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।তার ১০টি বাণী তুলে ধরা হলো-

১. “ বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে। ”

২. “বর্তমানের চলমান সময়কে ধ্বংস করে ভবিষ্যতের চিন্তা করে; আর বর্তমান অতীত হয়ে ভবিষ্যতে পৌঁছলে আবার অতীতের কথা স্মরণ করে আফসোস করে আর অশ্রু বিসর্জন দেয়।”

৩. “ঐ মানুষ বড়ই মুর্খ ও আশ্চর্যজনক যে, দুনিয়ার সম্পদ অর্জন করতে গিয়ে (আল্লাহর দেয়া) সুস্বাস্থ্য হারায়। তারপর আবার সুস্বাস্থ্যবান হতে অর্জিত সম্পদ নষ্ট করে।”

৪. “ তোমার যা ভাললাগে তাই জগৎকে দান কর, বিনিময়ে তুমিও অনেক ভালো জিনিস লাভ করবে ”

৫. “সে এমনভাবে জীবন অতিবাহিত করে যে, সে কখনো মৃতু্য বরণ করবে না। কিন্তু সে এমনভাবে মৃতু্য বরণ করে যে, সে কখনো জন্মই নেয় নি।”

৬.“ মনে রেখো তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু ”

৭. “ স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বগ সুখ আর কিছু নেই ”

৮. “ মানুষের সাথে তাদের বুদ্ধি পরিমাণ কথা বলো ”

৯. “ অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয় ”

১০. “ সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ ”

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button