” ফায়ার মাসাজে বিশ্বজয় “–সৌন্দর্য বিষয়ক গবেষক এ.কে.এস অনিমিথ
ঝিনাইদহের চোখঃ
লকডাউনে গৃহবন্দি মানুষ স্বাস্হ্য ও সৌন্দর্য নিয়ে নানা সমস্যায় ভুগতে পারে, মুক্তির পর কি করলে এ সকল সমস্যা থেকে মুহুর্তেই নিরাময় হতে পারে ।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হয় আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন সৌন্দর্য বিষয়ক গবেষক ও লেখক মোঃ এ.কে.এস অনিমিথ এর কাছে।
আমাদের প্রতিনিধিকে অনিমিথ জানান “ফায়ার মাসাজ” সম্পর্কে।তিনি বলেন
২০২০ সালের সৌন্দর্য শিল্পে
“ফায়ার মাসাজ” সারা বিশ্বে অত্যন্ত জনপ্রিয় । একে বলা হয় ” ফায়ার মক্সিবুশন”। যা টি.সি.এম থেরাপির অংশ। এটি কিন্তু নতুন নয়, খ্রিষ্টপূর্ব ৩ হাজার বছর পূর্ব থেকেই মিশর,চায়নায় এর অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়। পরে মধ্যযুগে এটা সংস্কৃতির অংশ হয়ে যায়।খ্রিষ্টপূর্ব ১৫৫০ সালে মিশরীয়দের মাঝে এটা “পবিএকরণ” উৎসব বলে গণ্য হত। বিয়ে সহ ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নিজেকে পবিএ ও সুন্দর করার জন্য করা হত এটা।
এই “ফায়ার মাসাজ” প্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে,রক্ত সঞালন বৃদ্ধি করে,নার্ভের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে,বাত-জয়েন্ট ব্যথা নিরাময় করে,মাংশপেশী শক্তিশালী করে,চঞলতা-হতাশা-উদ্বিগ্নতা কমায়,মানসিক বিষণ্নতা দুর করে,মাইগ্রেনের ব্যথা, রক্তদুষ্টি, চর্মরোগ ,শ্বাসকষ্ট, নিদ্রাহীনতা,ভেরিকোস ভেইনের সমস্যা দুর করে, ডিটক্সিফিকেশন করে ত্বক সুন্দর করে এবং রিল্যাক্সিফিকেশন করে শরীরকে।
এ.কে.এস অনিমিথ জানান বাংলাদেশে স্বাস্হ্য ও সৌন্দর্যে অনেক সংযোজন প্রয়োজন এবং যে সেবাগুলো বর্তমানে বাংলাদেশের সৌন্দর্য শিল্পে দেয়া হয় সেগুলো আরো সঠিক ও আধুনিকায়ন করা প্রয়োজন বিশ্ব সৌন্দর্য শিল্পের সাথে তাল মিলিয়ে।
এ.কে.এস অনিমিথ আমাদেরকে আরো জানান তিনি বাংলাদেশে পার্মানেন্টভাবে ফিরে এসে ” এ কে এস মেকওভার এন্ড কসমিটোলজি স্কুল” এর মাধ্যমে বিউটি ইন্ডাস্ট্রির সকল বিষয়ে আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণের জন্য ডিপ্লোমা ও কাস্টমাইজ কোর্স শুরু করবেন।