ঝিনাইদহে পারুলের মৃত্যু হত্যা না আত্মহত্যাঃ জনমতে নানা প্রশ্ন
ঝিনাইদহের চোখ-
ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় গলায় দড়ি দিয়ে পারুলা বেগম(২৮)নামে এক গৃহবধুর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। রবিবার(২১ মার্চ’২১)ভোরে বানিয়াবহু ব্রাক ব্যাংকের পিছনে মেহগনি গাছের দড়িতে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা গেছে। পারুলা সদর উপজেলার ঘোড়শাল ইউনিয়নে বানিয়াবহু গ্রামের ইলেকট্রনিক্স মিস্ত্রী অহিদুলের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান,ভোরের দিকে মেহগনি গাছে বোরখা পড়া মহিলার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা থানা পুলিশকে খবর দেয়।
ঝিনাইদহ সদর সার্কেল আবুল বাশার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।
স্থানীয়দের মতে,স্বামী স্ত্রীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলমান ছিল। ইতিপূর্বে একাধিকবার শালিশি বিচারের মাধ্যমে পারিবারিক দ্বন্দের অবসান ঘটানোর চেষ্ঠা করা হলেও সম্ভব হয়নি। পারুলা নলডাঙ্গা ইউনিয়নের আড়মুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুখী গ্রামের হবিবর বিশ্বাসের মেয়ে। গত শনিবার টলিতে চাপা পড়ে চাচার মৃত্যুর খবর পেয়ে বাবার বাড়িতে অবস্থান করে।
মেয়ের কাকী জোৎসা জানান,যৗতুকের কারনে কালো মেয়েকে নির্যাতন করা হতো দিনের পর দিন। কয়েক দিন আগেও ২লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে পারিবারিক শান্তির জন্য।
হত্যা না অত্মহত্যা এ নিয়ে এলাকাবাসী ও দুই পরিবারের মধ্যে ধুম্যজালের সৃষ্টি হয়েছে।