যদি সারাদিন নিরাপদ থাকতে চান
দিনের পুরোটা সর্বশক্তিমান আল্লাহর জিম্মায় থাকতে চান? তাহলে ফজরের নামাজ পড়–ন। কেননা, ফজরের নামাজ পড়লেই শুধু এ ঈর্ষণীয় সৌভাগ্য লাভ করা যাবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে আল্লাহর জিম্মায় থাকবে।’ (মুসলিম)।
ফজরের নামাজ কেয়ামতের দিন নূর হয়ে দেখা দেবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যারা রাতের আঁধারে মসজিদের দিকে হেঁটে যায়, তাদের কেয়ামতের দিন পরিপূর্ণ ‘নূর’ প্রাপ্তির সুসংবাদ দাও।’ (আবু দাউদ)।
দুই শীতল নামাজ তথা ফজর ও আসর আদায়কারীর জন্য জান্নাত। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দুই শীতল (নামাজ) পড়বে, জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (বোখারি)।
রিজিকে বরকত আসবে। আল্লামা ইবনুল কাইয়িম (রহ.) বলেছেন, সকালবেলার ঘুম ঘরে রিজিক আসতে বাধা দেয়। কেননা, তখন রিজিক বণ্টন করা হয়।
ফজরের নামাজ পড়লে দুনিয়া ও আখেরাতের সেরা বস্তু অর্জিত হয়ে যাবে। ‘ফজরের দুই রাকাত নামাজ দুনিয়া ও তার মধ্যে যা কিছু আছে, সবার চেয়ে শ্রেষ্ঠ।’ (তিরমিজি)।