ঝিনাইদহে ৪টি ‘নির্বাচনী তদন্ত কমিটি’ গঠন
আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের লক্ষে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নির্বাচনী তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। নির্বাচনী অনিয়ম ও আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে যুগ্ম জেলা জজ ও সহকারী জজের সমন্বয়ে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে রবিবার নির্বাচন কমিশন থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারী করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে খুলনা বিভাগের ১৭টিসহ সারাদেশে ১২২টি নির্বাচনী তদন্ত কমিটি গঠন করার তথ্য দেয়া হয়।
আচরণবিধির ছয় দফায় ‘নির্বাচন-পূর্ব সময়’-এর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, নির্বাচন পূর্ব সময় অর্থ জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন কিংবা কোনো শূন্য আসনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে কমিশন কর্তৃক নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার দিন থেকে নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সময়কাল। অন্যদিকে একই বিধিমালার ১৭ বিধিতে ‘নির্বাচন পূর্ব অনিয়মের’ ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, আচরণ বিধিমালার যেকোনো বিধানের লঙ্ঘন ‘নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম’ হিসেবে গণ্য হবে এবং ওই অনিয়মের দ্বারা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বা নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল প্রতিকার চেয়ে নির্বাচনী তদন্ত কমিটি বা কমিশন বরাবর দরখাস্ত পেশ করতে পারবে।
ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহ-১ আসনে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মোঃ আব্দুল মতিন, ঝিনাইদহ-২ আসনে সহকারী জজ কেএম আলমগীর হোসাইন, ঝিনাইদহ-৩ আসনে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আবু বকর সিদ্দিক, ঝিনাইদহ-৪ আসনে সহকারী জজ মোঃ তরিকুল ইসলাম।