ঝিনাইদহ দুঃখী মাহমুদ সড়কের দুঃখ কবে লাঘব হবে??

ঝিনাইদহের চোখঃ
ক্যাসেল ব্রীজ থেকে ডান দিকে নেমে রাস্তাটি নবগঙ্গা নদীর তীর ঘেষে চলে গিয়ে লুলু মেকানিকের বাসার পাশ দিয়ে সাংসদ আব্দুল হাই এর বাসার সামনের রাস্তার সঙ্গে মিশেছে।
অত্র এলাকার বাসিন্দা মোয়াজ্জেম হোসেন তার ফেসবুকে রাস্তাটির দুর্দশা তুলে ধরে উল্লেখ করেছেন।
রাস্তাটি ৩/৪ বছর আগে নির্মাণ করা হয়। সদ্য নির্মিত রাস্তার নিচে পানি নিস্কাষণের একটি পাইপ স্থাপন করা হয়। এই পাইপই রাস্তার জন্য কাল হয়ে দাড়িয়েছে। পাইপের দৈর্ঘ্য কম হওয়ায় বৃষ্টির পানি নিষ্কাণের সময় পাইপের পানির তোড়ে রাস্তার মাটি নদী গর্ভে চলে যায়। এর পর শুরু হয় রাস্তার ভাঙ্গন।
বর্তমানে রস্তাটি প্রায় বিলুপ্তির পথে। মা্ত্র ১ ফিট রাস্তা প্রসস্ত আছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ এই পথে চলাচল করে।
এখন কোন মতে পায়ে হেটে চলাচল করা য়ায়। কোন যানবাহন এই রাস্তায় চলাচল করতে পারে না। বিশেষ করে রাতের বেলা এটি একটা মরণ ফাঁদ। তাই যখাযত কর্তৃপক্ষের সু দৃষ্টি কামনা করেছে এলাকাবাসী। অতি সত্বর রাস্তাটি মেরমতের জন্য।
বিষয়টি নিয়ে এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর বশির উদ্দীন রাস্তাটি ভেঙ্গে চুরে একাকার হওয়ার খবরটি স্বীকার করে জানান, রাস্তাটির এস্টিমেট করে আমরা জমা দিয়েছি। পৌর কর্তৃপক্ষ উদ্যোগও গ্রহন করেছে। আশা করা যাচ্ছে আগামীতে রাস্তাটি প্রকল্পভুক্ত হবে।