করোনার ‘ইয়েলো জোনে’ ঝিনাইদহ
ঝিনাইদহের চোখ-
করোনাভাইরাসের কম ঝুঁকির তালিকা বা গ্রিন জোনে ছিল সিলেট। কিন্তু ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের কারণে এবার সিলেটকে মধ্যম ঝুঁকির তালিকা বা ইয়েলো জোনে রাখা হয়েছে।
গত এক সপ্তাহের তথ্য বিশ্লেষণ করে আজ বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
স্বাস্থ্য অধিদফতর গত ১২ জানুয়ারি দেশের সকল জেলাগুলোকে জোনভিত্তিক ঝুঁকির তালিকায় নিয়ে আসে। সেখানে সিলেট বিভাগের চারটি জেলাই ছিল গ্রিন জোনে।
কিন্তু গত কিছুদিন ধরেই সিলেটজুড়ে বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। এর প্রেক্ষিতে গত এক সপ্তাহের তথ্য বিশ্লেষণ করে সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলাকে গ্রিন জোনে সরিয়ে ইয়েলো জোনে রাখা হয়েছে।
ইয়েলো জোন বা হলুদ জোনের অর্থ হচ্ছে, এ জোনে থাকা জেলাগুলোয় করোনার সংক্রমণের হার ৫ ভাগের উপরে। এসব জেলায় করোনার সংক্রমণ বাড়ছে, এজন্য সতর্কতা জরুরি।
স্বাস্থ্য অধিদফতর ঢাকা, রাঙ্গামাটি, গাজীপুর, রাজশাহী, যশোর, কুষ্টিয়া, বগুড়া, দিনাজপুর, চট্টগ্রাম, লালমনরিহাট, খাগড়াছড়ি ও পঞ্চগড় জেলাকে করোনার রেড জোনে রেখেছে।
এ ছাড়া সিলেট, ফেনী, নারায়ণগঞ্জ, নোয়াখালী, কক্সবাজার, মৌলভীবাজার, ফরিদপুর, মুন্সীগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর, শরীয়তপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, মানিকগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, রংপুর, জামালপুর, নওগাঁ, ঝিনাইদহ, নাটোর, সাতক্ষীরা, পিরোজপুর, বাগেরহাট, মাগুরা, নড়াইল, পটুয়াখালী, কুড়িগ্রাম, জয়পুরহাট, শেরপুর, ঝালকাঠি ও ঠাকুরগাঁও আছে ইয়েলো জোনে।
গ্রিন জোনে থাকা জেলাগুলো হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মাদারীপুর, রাজবাড়ী, ভোলা, নেত্রকোনা, গাইবান্ধা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বরগুনা, চুয়াডাঙ্গা, নীলফামারী ও মেহেরপুর।