হরিণাকুণ্ডুতে আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের ঘর পরিদর্শন
এইচ মাহবুব মিলু, ঝিনাইদহের চোখঃ
https://www.youtube.com/watch?v=CbISg9QgyJU&t=2s
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলাতে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধিন “জমি আছে ঘর নাই” প্রকল্পের আওতায় পৌরসভাধীন মান্দারতলা গ্রাম সহ বিভিন্ন গ্রামে সুবিধাভোগীদের জন্য নীর্মিত দূর্যোগ সহনিয় সেমি পাকা (শেখ হাসিনা) ঘর পরিদর্শন কালে প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ন -২ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক যুগ্ন সচিব মাহবুব হোসেন ভিষণ খুশি হয়ে ইউএনও মোঃ সাইফুল ইসলামকে সাধুবাদ জনান।
এসময় তিনি সুবিধাভোগীদের আবেগে আপ্লুত হওয়া কথা বার্তা শুনে আবেগপ্রবণ হয়ে বলেন আপনারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য আল্লাহ-পাকের দরবারে দোয়া করবেন সাথে সাথে আপনাদের চোখের মনি ইউএনও স্যারের জন্যও দোয়া চাইবেন , টিনের বেড়ার বদলে একই টাকায় মজবুত করে ইটের দেওয়াল দিয়ে ঘর বানিয়ে দেওয়ার জন্য সরকার তাকে ওয়েলকাম জানিয়েছে , এই ঘর এখন সমগ্র বাংলাদেশে মডেল হিসাবে পরিগনিত হয়েছে । তিনি যে উপজেলাতেই দ্বায়ীত্বে থাকবেন সেখানেই বেশী ঘরের বরার্দ্দ পাবেন ইনশাল্লাহ্ । এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক হরিণাকুণ্ডু ও বর্তমান শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম , হরিণাকুণ্ডু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা নাফিস সুলতানা , সহকারী কমিশনার (ভূমী) অনিমেষ বিস্বাস , আশ্রয়ণ প্রকল্প প্রকৌশুলি , হরিনাকুণ্ডু প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ জামাল হোসেন, হরিণাকুণ্ডু প্রেসক্লাব সভাপতি এম সাইফুজ্জামান তাজু , সাধারণ সম্পাদক এইচ মাহবুব মিলু ।
ঘর পরিদর্শনকালে প্রকল্প পরিচালক । এছাড়াও তিনি নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা নাফিস সুলতাকে একই ভাবে ঘর নীর্মানের পরামর্শ দেন। ঘর পাওয়া সুবিধাভোগী মন্জুরা খাতুন, আরজিনা খাতুন, আলেয়া খাতুন , দবির উদ্দীন , আইজাল হোসেন সহ বেশ কয়েকজন প্রকল্প পরিচালক কে বলেন ঘর পেয়ে আমরা খুব খুশি এরকম ঘর আমরা কোনদিন বানাতে পারতাম না এ জীবনে আমরা খুব বৃষ্টিতে ভিজেছে রোদে পুড়েছি , শাপ পোকামাকড়ের অত্যাচা সয়েছি , কষ্টের দিন শেষ হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য আমার দোয়া করি তিনি যেন বাংলাদেশের সকল গরীব মানুষের মাথাগোজার ঠায় বানিয়ে দিতে পারেন । সব শেষে তিনি জোড়াপুকুরিয়া গ্রামে ইউএনও মোঃ সাইফুল ইসলামের ঐকান্তিক চেষ্টায় নীর্মানাধীন বৃদ্ধাশ্রমের কাজ পরিদর্শন কালে আসহায় বৃদ্ধাদের সাথ মতবিনিময় কালে তাদের সহযোগীতার আস্বাস দেন ।