মহেশপুর পৌরসভা কাউন্সিলর নির্বাচিত হলেন যারা
ঝিনাইদহের চোখ-
ঝিনাইদহের মহেশপুরে শান্তি পুর্ন এবারের পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের কাউন্সিলর প্রার্থীদের জয় জয়াকার হয়েছে। নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে বিজয়ী হয়েছেন ১ নং-ওয়ার্ড থেকে আলী হাফিজ পানঞ্জাবি প্রতিক নিয়ে ৭০৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী মহিউদ্দীন উটপাখি প্রতিক নিয়ে ৬১০ ভোট পেয়েছেন।
২ নং-ওয়ার্ড থেকে আব্দুস সালাম উটপাখি প্রতিক নিয়ে ৬৬৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী আবুল কাশেম পানির বোতল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫৪ ভোট।
৩নং-ওয়ার্ড থেকে রুহুল আমিন মিন্টু পানঞ্জাবি প্রতিক নিয়ে ১৪০৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী মহাশিন আলী উটপাখি প্রতিকে মাত্র ৪৩ ভোট পেয়েছেন।
৪নং-ওয়ার্ড থেকে হাবিবুর রহমান পানির বোতল প্রতিক নিয়ে ১০৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী রফিকুল ইসলাম ব্রীজ প্রতিকে ৭৫৫ ভোট পেয়েছেন।
৫নং-ওয়ার্ড থেকে শ্যামাপদ হালদার ডালিম প্রতিক নিয়ে ৫৭২ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী সোহাগ খান উটপাখি প্রতিক নিয়ে ৪৮২ ভোট পেয়েছেন।
৬নং-ওয়ার্ড থেকে কাজি আতিয়ার রহমান পানির বোতল প্রতিক নিয়ে ৭৫৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী আতিয়ার রহমান মিন্টু ডালিম প্রতিকে পেয়েছেন ৩১২ ভোট।
৭নং-ওয়ার্ড থেকে আবুল হাশেম পাঠান উটপাখি প্রতিকে ৬৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী আমানউল্লাহ পানির বোতল প্রতিকে পেয়েছেন ৫৩৯ ভোট,
৮নং- ওয়ার্ড থেকে বাবুল হোসেন টেলিফোন প্রতিকে ৫৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী আব্দুল মালেক উটপাখি প্রতিক নিয়ে ৫২৫ ভোট পেয়েছেন।
৯নং-ওয়ার্ড থেকে জাহাঙ্গীর আলম টেলিফোন প্রতিকে ৮০৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী মমিনুর রহমান ডালিম প্রতিকে ৫৯০ ভোট পেয়েছেন।
অপর দিকে সংরক্ষীত মহিলা কাউন্সিলর হলেন ১,২ ও ৩ ওয়ার্ড থেকে শারমিন সুলতানা জবাফুল প্রতিকে ১৮০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী সাবিয়া বেগম বলপেন প্রতিকে ১০২৩ ভোট পেয়েছেন।
৪,৫ ও ৬ নং-ওয়ার্ড থেকে ইশারণ বেগম চশমা প্রতিকে ২৯০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী রাবেয়া বেগম আনারশ প্রতিকে ১৬০৪ ভোট পেয়েছেন।
৭,৮ ও ৯ নং-থেকে তাসলিমা খাতুন চশমা প্রতিকে ১৮৮৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদদ্বী নুর জাহান বেগম টেলিফোন প্রতিকে ১৪৩৫ পেয়েছেন।