আমরা কি পারিনা একজন শিক্ষকের পাশে দাঁড়াতে??

ঝিনাইদহের চোখঃ
মোঃ নুরুল আমিন, সহকারী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ শৈলকুপা মহিলা কলেজ। তাঁর দুটি কিডনিই অচল হয়ে গেছে, জীবন – মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
তিনি জানান, এ সুন্দর পৃথিবীতে তিনি আরো কিছুদিন বেঁচে থাকতে চান। একমাত্র কিডনি প্রতিস্থাপন করতে পারলেই হয়তো বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব। বর্তমানে সপ্তাহে ৩ টি ডায়ালাসিসের মাধ্যমে তাঁকে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, শুভানুধ্যায়ীরা ভারতে নিয়ে কিডনি প্রতিস্থাপনের চিন্তা করছেন। এতে প্রচুর অর্থ ব্যয় হবে। বর্তমানে ডায়ালাসিসের যে খরচ সেটা বহন করা পরিবারের পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। গত চারমাস ধরে পরিবার চিকিৎসা চালিয়ে প্রায় নিঃস্ব। ভারতে নিয়ে কিডনি প্রতিস্থাপনের ব্যয়ভার বহন করা পরিবারের পক্ষে হয়তো সম্ভব নয়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, তিনি একজন আদর্শবান শিক্ষক, সৎ, বিনয়ী মানুষ। তাঁর বাবা মনসুর আলী সিদ্ধি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন।
আমরা কি পারিনা এই মহৎ মানুষটির পাশে সহযোগিতার হাত নিয়ে এগিয়ে আসতে?