দেখা-অদেখা

উত্তপ্ত রৌদ্রে ইবি শিক্ষার্থীদের শান্তির নীড় বটবৃক্ষ চত্বর

ঝিনাইদহের চোখঃ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিকট নতুন করে জনপ্রিয় টেন্ড হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে নবর্নির্মিত বটবৃক্ষ চত্বর৷ উত্তপ্ত রৌদ্রে যেন কোথাও চলাচল করার উপায় নেই, রাস্তাগুলিতে চলাফেরার সময় সবাই কেমন অস্বস্তি বোধ করছে৷ অনেকে ছাতা ব্যবহার করছে, কিন্তু রৌদ্র কি আর ছাতা মানে৷ ঠিক সেই ক্লান্তির সময় বটবৃক্ষের ছায়ার প্রশান্তি কে না পেতে চায়, আর তা যদি হয় শান বাধানো৷

বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভবন ও ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদ ভবনের মধ্যখানে উন্মুক্ত মাঠের মাঝখানে দুটি বটবৃক্ষ রয়েছে৷

এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে পহেলা বৈশাখের আগেই বৃক্ষদূটিকে ঘিরে বৃত্তাকার শান বাধানো টেন্ড তৈরি করা হয়েছে৷ ফলে ঐ দুটি ভবনের শিক্ষার্থীরা ক্লাসের বিরতিতে সেখানে বসে শীতল আবহাওয়া অনুভব করছে৷প্রশান্তির সাথে জমছে বন্ধুদের জমজমাট আড্ডা , জয়প্রিয় টেন্ড হিসাবে সবাই বটবৃক্ষের ছায়ায় বসে গল্প আড্ডায় সময় পার করতে পারছে৷

নবর্নিমিত এই চত্বরটি শুধু যে বিশ্রাম আর গল্প আড্ডার স্থান হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে তা নয় বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্যকে অনেকাংশে বর্ধিত করেছে৷

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন -অর -রশীদ আসকারী বলেন, ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্কৃতি চর্চার ক্ষেত্র অধিকতর করে রমনার বটমূলের আদলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে জোড়া বটমূল নির্মাণের চেষ্টা করা হয়েছে৷ মূলত এ জোড়া বটবৃক্ষের সুশীতল ছায়াতলে ছাত্রছাত্রীরা উন্মুক্ত সংস্কৃতি চর্চা করবে৷’

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button