অসহায় বংশীবাদকের পাশে শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা
এম হাসান মুসা, ষ্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহের চোখ-
নাম কমল কুমার, পেশায় একজন বংশীবাদক বাড়ী ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার আবাইপুর গ্রামে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বাশের বাঁশী বাজিয়ে মানুষকে মনোরঞ্জন করানোই তার পেশা।
এছাড়াও তিনি বাশের বাাঁশী বানিয়ে ঝিনাইদহ জেলার সকল বাজারে বাঁশী বিক্রয় করতেন।
হাটবাজারে যাদের নিয়মিত যাতায়াত ক্ষনিকের জন্য হলেও তার বাঁশীর সূরে বিমোহিত হননি এমন লোক মেলা ভার।
ভয়াল করোনার থাবায় আজ ৭২ বছর বয়সে তিনি সংসার চালাতে হিমশীম খাচ্ছেন।বয়সের ভারে নুব্জ্য তিনি, অন্য কোনো কাজও করতে পারেন না।
আজ বুধবার এসেছিলেন শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা লিজার কাছে। কমল কুমার জানান আজও তার কোনো বয়স্ক ভাতা হয়নি এবং আর্থিক অনটনে তিনি সংসার চালাতে পারছেন না। সব কিছু শুনে নির্বাহী কর্মকর্তা তাকে বয়স্ক ভাতা প্রদানের আশ্বাস দেন এবং তাৎক্ষনিক তাকে নগদ ৪,০০০/= টাকা অনুদান প্রদান করেন।