বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের ফেলোশিপ পাচ্ছেন ইবির ৪২ শিক্ষার্থী
রানা আহম্মেদ অভি, ইবি, ঝিনাইদহ চোখ-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের গবেষণা সহযোগিতা প্রকল্প ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ’ পাচ্ছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ৪২ শিক্ষার্থী। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জানা যায়, দুই ক্যাটাগরিতে ৪২ জন শিক্ষার্থী ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ’ মনোনীত হয়েছেন। ফেলোশিপপ্রাপ্তদের এমএসসি ক্যাটাগরিতে প্রত্যোকে ৫৪ হাজার টাকা ও পিএইচডি ক্যাটাগরিতে ৩ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।
৪২ জনের মধ্যে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং বিভাগের ২৯ জন হলেন সাবিহা তাসবির রহমান, রাসেল রানা, সুমাইয়া জেসমিন, ফাহমিদা রহমান, ফাহমিদা আক্তার, হাফসা হেনা স্বর্ণালি, নাহিদুল ইসলাম, মেহেরাব হোসেন ফাহিম, মাসুদুর রহমান, নুরুন্নবী ইসলাম, লাবনি ইয়াসমিন, লিজা খাতুন, নাজমুল হুদা, আল-আমিন মিলন, শেখ মো. মইন ইসলাম, তানিয়া খাতুন, পূজা রানি ঘোষ, সাব্বির আহমেদ, রুমানা আক্তার রুমা, সাব্বির আহমেদ, হুসাইন আলী, রওনক জাহান রাখি মনি, মাসুমা আঞ্জুমান, শাহারিন সুলতানা, কাঞ্চন আক্তার, শহিদুল ইসলাম, নাসরিন ইসলাম মুন, হাসান মাহফুজ রেজা।
ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের ৬ জন হলেন শাকিল আহমেদ, মিফতাহুল জান্নাত, হনুফা খাতুন, শারমিন আক্তার, তারিকুল ইসলাম, তাহমিনা খন্দকার মিতু। গণিত বিভাগের ৩ জন আতিকুর রহমান, সৌরভ কুমার ঘোষ, দেলোয়ার হোসেন। পদার্থবিজ্ঞানের ২ জন তাসনিমা ইসলাম, হেমায়েত ইসলাম। পরিসংখ্যান বিভাগের জাহিদ হাসান ও ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের মাহেদী হাসান রানা।
উল্লেখ্য, ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছর থেকে গবেষণা কার্যক্রমকে আরও এগিয়ে নিতে ভৌত বিজ্ঞান, জীব ও চিকিৎসাবিজ্ঞান, খাদ্য ও কৃষি বিজ্ঞান এই তিনটি ক্যাটাগরিতে শিক্ষার্থী ও গবেষকদের ফেলোশিপ প্রদান করা হয়। তিন ক্যাটাগরির নির্ধারিত কমিটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত ও গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি, পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থী ও গবেষকদের আবেদন গ্রহণ, যাচাই-বাছাই ও সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এই ফেলোশিপ প্রদান করে থাকে।